ভারতের একজন ভাইসরয় যিনি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গ্লাডস্টোনের উদারনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন। Bengal Municiple 'Act প্রণয়ন তার অবিস্মরণীয় কীর্তি। তিনি তার আন্তরিক ও সৎ প্রচেষ্টার দ্বারা ভারতীয়দের অন্তর জয় করে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসে একজন শ্রেষ্ঠ শাসকের মর্যাদা লাভ করেন।

১৮০৮ সালে ফ্রান্সিসকো গার্সিয়া কারাসকো চিলিয়ান উপনিবেশের গভর্নর জেনারেল নিযুক্ত হন। তিনি সেখানে দমনীতির এক স্টিম রোলার চালানো শুরু করেন। তিনি চিলির পূর্ববর্তী শাসকদের নিরপেক্ষ নীতি বাতিল করে অগ্রসর নীতি গ্রহণ করেন।

প্রশাসনিক কাজের সুবিধার জন্য ২০০৮ সালে রাজশাহী বিভাগের উত্তরাঞ্চলের ৮টি জেলা নিয়ে রংপুর বিভাগ গঠন করা হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল অবহেলিত উত্তরাঞ্চলের শিল্পকারখানা, যাতায়াত ব্যবস্থা, জনগণের আর্থিক উন্নয়ন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার।

রতনপুর বিশাল আয়তনের এবং বহুগোষ্ঠী অধ্যুষিত অঞ্চল। সেখানে আরো কতিপয় ক্ষুদ্র অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত ছিল। কিছুদিন পরেই ঐ অঞ্চলের বিদেশি শাসক বহুমুখী সৃষ্ট জটিলতার কারণে অঞ্চলটিকে ভেঙে দেন কিন্তু এর প্রতিক্রিয়ায় এক বিশেষ শ্রেণি প্রথমে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন শুরু করে। পরবর্তীতে এটি অর্থনৈতিক আন্দোলনের রূপ নেয় যা কার্যকরভাবে ফলপ্রসূ হয়েছিল।

আফিলিপাইন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। প্রথমে এটি স্পেনের উপনিবেশ ছিল।' পরবর্তীতে মার্কিন উপনিবেশে পরিণত হয়। এ ঔপনিবেশিক অবস্থা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এবং নিজেদের দাবি- দাওয়া আদায়ের জন্য সকল জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ন্যাসিও নালিস্ট পার্টি নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করা হয়। কিন্তু দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে একপেশে নীতি গ্রহণ করে। বিশেষ করে সবদিক দিয়ে মুসলমানদের বঞ্চিত করার নীতি গ্রহণ করে। এ অবস্থার প্রতিবাদে মুসলমানরা মরো ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট নামে পৃথক একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে।

ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে জেতার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলো পুরোদমে মাঠে নেমে পড়েছে। ক্ষমতাসীন দলটির নির্বাচনি ইশতেহারের 'ট্যাগ লাইন' হলো আপনার কন্ঠ, আপনার প্রতিশ্রুতি। রাহুল গান্ধী গত কয়েক মাসে সমাজের বিভিন্ন স্তরের সড়ো কথা বলে তাদের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে নির্বাচনি ইশতেহার তৈরি করেছেন। উনবিংশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে প্রতিষ্ঠিত এই দলটির ১০ বছর শাসনের পর তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা ক্ষীণ।

১৭৫৭ সালের পলাশীর যুদ্ধে সিরাজ-উদ-দৌলার পরাজয় এবং ১৭৬৪ খ্রিস্টাব্দের বক্সারের যুদ্ধে মীর কাশিমের পরাজয়ের মধ্য দিয়ে প্রথমে বাংলায় এবং পরে সমগ্র ভারতবর্ষে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৫৮ সালে মহারানি ভিক্টোরিয়া কোম্পানির শাসনের বিলোপ সাধন করে নিজ হাতে ভারতবর্ষের শাসনভার গ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পর্যন্ত ভারতবর্ষে ব্রিটিশ শাসন-শোষণ-নির্যাতন চলেছিল।

আহসান সাহেব সস্ত্রীক এবারে লন্ডন গিয়েছিলেন। সেখানে রানি এলিজাবেথের সিংহাসন আরোহণের ষাট বছর পূর্তি উৎসব চলছিল। ব্রিটিশ রাজপ্রাসাদ জনগণকে দেখার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছিল। বিভিন্ন সময়ে যেসব রাজা রানি শাসন করেছিলেন তাদের ছবি, আবক্ষ মূর্তি, তাদের কীর্তি জনগণের সামনে তুলে ধরা হয়েছিল। আহসান সাহেবের স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন, মহারানি ভিক্টোরিয়া কী জন্য ভারতবাসীর নিকট স্মরণীয়? আহসান সাহেব বললেন, ১৮৫৮ সালে এক রাজকীয় ঘোষণা বলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনের অবসান ঘটিয়ে ভারতবর্ষের শাসনভার ব্রিটিশ রানি স্বহস্তে গ্রহণ করেন।

সুমী দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী। সে তার ইতিহাসের স্যারকে জিজ্ঞেস করল, খিলাফত আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলন কেন সংঘটিত হয়েছিল, কে এসব আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন? স্যার এ দুটি আন্দোলন সম্পর্কে কয়ে বললেন। তিনি বললেন যে, এ দুটি আন্দোলনের নেতৃত্ব এক পর্যায়ে শত্মা গান্ধীর ওপর অর্পিত হয়েছিল।